আজ শনিবার। ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ। ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ। ৯ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি। এখন সময় দুপুর ১:১০

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কাজ করবেন মেয়র জায়েদা

জাহাঙ্গীরকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইতে যাব: জায়েদা খাতুন
নিউজ টি শেয়ার করুন..

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মেনেই গাজীপুরের সার্বিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে নেবেন নব নির্বাচিত মেয়র জায়েদা খাতুন। অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

নব নির্বাচিত মেয়রের পক্ষে তার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম এ কথা বলেন। এদিকে ভোটের ফল মেনে নিয়েছেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজমত উল্লাও।

গাজীপুরের ভোটাররা বলছেন, সুষ্ঠু ভোটের এই উদাহরণ ভবিষ্যতের জন্য একটি ইতিবাচক ধারা তৈরি করবে।

মনে রাখার মতো একটি ভোট দেখেছে দেশের সবচেয়ে বড় সিটি কর্পোরেশন গাজীপুরের মানুষ। সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর সেই ভোটের পর জয়ের আনন্দে সকাল থেকেই নব নির্বাচিত মেয়র জায়েদা খাতুনের বোর্ডবাজারের বাড়িতে বাড়তে থাকে কর্মী সমর্থকদের ভিড়। একদিকে তাদের জয়ের উল্লাস। অন্যদিকে উদাহরণ তৈরি করা এই ভোট আয়োজনের জন্য ছিলো সাধুবাদ।

গাজীপুরের প্রথম নারী মেয়র হলেন জায়েদা খাতুন। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাহকে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হন তিনি।

শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে মায়ের পক্ষে গণমাধ্যমে কথা বলেন তার ছেলে ও নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর। জানান দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সাথে নিয়েই গাজীপুর সিটির উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থেকে শুরু করে সব কাজ এগিয়ে নেবেন তার মা। সুষ্ঠু ভোটের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

গাজীপুরের প্রথম নারী মেয়র হলেন জায়েদা খাতুন। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাহকে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয়ী হন তিনি।

শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে মায়ের পক্ষে গণমাধ্যমে কথা বলেন তার ছেলে ও নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর। জানান দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সাথে নিয়েই গাজীপুর সিটির উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থেকে শুরু করে সব কাজ এগিয়ে নেবেন তার মা। সুষ্ঠু ভোটের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

এদিকে ভোটের ফল গ্রহণ করে পরাজয় মেনে নেয়ার কথা জানান আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাহ। ভোট নিয়ে কোন প্রশ্ন না থাকলেও ইভিএম এর ধীর গতির কারণে অনেকেই ভোট দিতে পারেনি বলে জানান তিনি।

তিনি পরাজয় মেনে নিলেও, ভোটের ফল যদি বিপরীত হতো তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা তা মেনে নিতো কি না সেই প্রশ্ন রাখেন আজমত উল্লাহ। অন্যদেরও ইতিবাচক এই সংস্কৃতি অনুসরণের আহবান জানান তিনি।


নিউজ টি শেয়ার করুন..

সর্বশেষ খবর

আরো খবর