আজ মঙ্গলবার। ২১শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ। ৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ। ১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি। এখন সময় সকাল ৬:৪১

আজ পবিত্র শবে মেরাজ

আজ পবিত্র শবে মেরাজ
নিউজ টি শেয়ার করুন..

সারাদেশে আজ বুধবার (৩ এপ্রিল, ২৬ রজব) দিবাগত রাতে পবিত্র শবে মেরাজ পালিত হবে। যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশে মুসলিম বিশ্বের মতো বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরাও কোরআনখানি, নফল নামাজ, জিকির, ওয়াজ মাহফিল, দোয়া ও বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে পবিত্র শবে মেরাজ পালন করবেন।

লাইলাতুল মেরাজ বা মেরাজের রজনী, যা সচরাচর শবে মেরাজ হিসেবে আখ্যায়িত হয়। ইসলাম ধর্ম মতে, নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এই রাতে ঐশ্বরিক উপায়ে ঊর্ধ্বাকাশে আরোহণ করেছিলেন এবং আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

ইসলাম ধর্মমতে লাইলাতুল মেরাজ’ বা মেরাজের রাত, যা সচরাচর শবে মেরাজ হিসাবে আখ্যায়িত হয়, হচ্ছে যে রাতে ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.) ঐশ্বরিক উপায়ে ঊর্ধ্বাকাশে আরোহণ করেছিলেন এবং স্রষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করেন। অনেক মুসলমান এবাদত-বন্দেগীর মধ্য দিয়ে এই রাতটি উদযাপন করেন। আবার অনেক মুসলমান এই রাত উদযাপন করেন না বরং এই রাত উদযাপন করাকে বিদআত বলেন।[১] ইসলামে মেরাজের বিশেষ গুরুত্ব আছে, কেননা এই মেরাজের মাধ্যমেই ইসলাম ধর্মের পঞ্চস্তম্ভের দ্বিতীয় স্তম্ভ অর্থাৎ নামায, মুসলমানদের জন্য অত্যাবশ্যক (ফরজ) করা হয় এবং এই রাতেই দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায মুসলমানদের জন্য নিয়ে আসেন নবী মুহাম্মদ(সা:)।

ইসলামের ইতিহাস অনুযায়ী হযরত মুহাম্মদের (সা:) নবুওয়াত প্রকাশের একাদশ বৎসরের (৬২০ খ্রিষ্টাব্দ) রজব মাসের ২৬ তারিখের দিবাগত ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা:) প্রথমে কাবা শরিফ থেকে জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মুকাদ্দাস বা মসজিদুল আকসায় গমন করেন এবং সেখানে তিনি নবীদের জামায়াতে ইমামতি করেন। অতঃপর তিনি বোরাক নামক বিশেষ বাহনে আসীন হয়ে ঊর্ধ্বলোকে গমন করেন। ঊর্ধ্বাকাশে সিদরাতুল মুনতাহায় তিনি আল্লাহ’র সাক্ষাৎ লাভ করেন। এই সফরে ফেরেশতা জিবরাইল তার সফরসঙ্গী ছিলেন।[২] কুরআন শরিফের সুরা বনি ইসরাঈল এর প্রথম আয়াতে এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে :

“পবিত্র মহান সে সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে নিয়ে গিয়েছেন আল মাসজিদুল হারাম থেকে আল মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার আশপাশে আমি বরকত দিয়েছি, যেন আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি। তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা


নিউজ টি শেয়ার করুন..

সর্বশেষ খবর

আরো খবর