দুটি ছবি। পার্থক্য অনেক। একজন এমপি যিনি সব সময় এলাকার মানুষের পাশে থাকেন। তাই তিনি ধান কাটতে জমির ধান নষ্ট করেননি। আবার তার নেতাকর্মী বা অনুসারীরাও সেলফি তোলেননি। আর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ধুমধাম আয়োজন করে কৃষকের ধান কাটতে গেলেন।
মাথায় গামছা, মাজায় গামছা, বেশ ভালো! নেতা ধান কাটে আর কর্মীরা সেলফি উৎসবে মাতে? ধান কাটার নামে ভণ্ডামির দরকার কি? কৃষকের সঙ্গে মশকরা না করে পারলে ধানের দাম বাড়াতে ভূমিকা রাখুন। রাব্বানী ভাই, মানবতার ফেরিওয়ালা সেজে আর ভণ্ডামি করবেন না।
(ফাহমিদা দিবার ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
