৩৮ দিনের ব্যবধানে রাজধানীতে তিনটি বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গত ২০ ফেব্রুয়ারি চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ওয়াহিদ ম্যানশনে অগ্নিকাণ্ডে ৭০ জনের প্রাণহানি ঘটে।
এর সাত দিনের মাথায় গভীর রাতে আগুন লাগে মিরপুর ভাষানটেকের জাহাঙ্গীর বস্তিতে। এরপর গত ২৮ মার্চ আগুন লাগে বনানীর এফ আর টাওয়ারে; এতে মারা যান ২৬ জন।
গত শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে গুলশান-১ এর ডিএনসিসি মার্কেট এবং দুপুরে একই এলাকার একটি বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন : এক দিনে ৪ জায়গায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা
২০১৭ সালের ৩ জানুয়ারিতেও আগুন লেগেছিল গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটে। শনিবারও প্রায় একই সময়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলোতে গঠিত তদন্ত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়াতেও দ্বিধা বাড়ছে অনেকের মনে। ষড়যন্ত্রের প্রভাবক হিসেবে এই অপ্রকাশিত তদন্ত প্রতিবেদনকে দায়ী করছেন ভুক্তভোগীরা।
এক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়াতে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, সূত্রপাতের সময় ও উৎস; এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাচ্ছে না। তাই সেগুলো পরিকল্পিত নাকি দুর্ঘটনা সেটিও খোলাসা নয়। একই সঙ্গে ষড়যন্ত্রকারী এই ভেবে উৎসাহিত হন যে, তদন্তের প্রতিবেদনে যাই থাকুক তার কিছুই প্রকাশিত হবে না।