আজ বৃহস্পতিবার। ৭ই ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ। ২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি। এখন সময় সকাল ১১:০৪

ফরিদপুর – ২ নির্বাচনী এলাকায় এ্যাড. জামাল কে ঘিরে উজ্জীবিত তৃনমূল আ’লীগ

ফরিদপুর – ২ নির্বাচনী এলাকায় এ্যাড. জামাল কে ঘিরে উজ্জীবিত তৃনমূল আ’লীগ
নিউজ টি শেয়ার করুন..

মাহফুজুর রহমান, ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুর ২ ( নগরকান্দা- সালথা ও কৃষ্ণপুর) নির্বাচনী এলাকার তরুন প্রজন্মের নেতা এ্যাড. জামাল হোসেন মিয়াকে ঘিরে উজ্জীবিত হয়ে উঠেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের অধিকাংশ নেতাকর্মী। শুধু আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীই নয়, দক্ষ সংগঠক ও সমাজ হিতৈশী হিসেবে দলমত নির্বিশেষে সমাজের সর্বমহলে তার রয়েছে বেশ জনপ্রিয়তা। যেখানেই যাচ্ছেন দলীয় নেতাকর্মীদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন তিনি। রাজনৈতিক ও সাধারণ ভোটারদের ধারণা, ফরিদপুর নির্বাচনী এলাকায় এ্যাড. জামালের গ্রহনযোগ্যতা ব্যাপক।

এ্যাড. জামাল হোসেন মিয়া নগরকান্দা উপজেলার তালমা ইউনিয়নের কদমতলি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। এ্যাড. জামাল হোসেন শুধু সম্ভ্রান্ত পরিবারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নন, তিনি আওয়ামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। এ্যাড. জামাল চাকরি, ব্যবসা ও রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন। তিনি সৎ, আদর্শবান ও শিক্ষানুরাগী বিধায় বিভিন্ন সময়ে অসহায় মানুষের পাশাপাশি হতদরিদ্র শিক্ষার্থীদের কল্যানে নিবেদিত হয়ে কাজ করেছেন। ইতিমধ্যে এই রাজনৈতিক নেতা দলীয় নেতাকর্মী ও সমাজের অসহায় দারিদ্র মানুষের সাহায্য সহযোগীতা করে জনসাধারণের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

অবদান রেখেছেন বহু অসহায় হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে। এ ছাড়াও সদ্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ভূমিকা রেখেছেন তালমা ইউপি উপ নির্বাচনে দেলোয়ারা বেগম ও নগরকান্দা উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী মনিরুজ্জামান সরদারের বিজয়ে। নির্বাচনে মেধা, শ্রমসহ খরচ করেন ব্যক্তিগত অর্থ। এ কারণে দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছে দিন দিন আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন এ্যাড. জামাল হোসেন মিয়া।


এ্যাড. জামালকে নিয়ে কথা হয় উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের দায়িত্বশীল প্রায় ডজন নেতাকর্মী ও সমাজের নানা শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে। তাঁরা জানান, এ্যাড. জামাল হোসেন মিয়া মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী একজন সমাজ হিতৈশী মানুষ। তাঁর মতো মানুষ জনপ্রতিনিধি হলে আওয়ামীলীগের হাত শক্তিশালী হবে। ভূমিকা রাখতে পারবে এলাকার আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে।
এ্যাড. জামাল হোসেন এই প্রতিবেদককে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণীত হয়ে ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।
কখনো দলের আদর্শ থেকে বিচ্যুতি হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে দল ও এলাকার মেহনতি মানুষের জন্য কাজ করেছি। বিপদ-আপদে সব সময় দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর পাশে ছিলাম।
আমার দৃঢ় বিশ্বাস, দল ও এলাকার মানুষ আমার কাজের মূল্যায়ন করবেন। শুধু মিথ্যা প্রতিশ্রুতি নয়, আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের আপদে বিপদে পাশে থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করতেই আমি কাজ করে যাচ্ছি।

নিউজ টি শেয়ার করুন..

সর্বশেষ খবর

আরো খবর