আজ সোমবার। ২৫শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ। ১০ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। ৯ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি। এখন সময় রাত ৯:৪৬

ভারতের নিষেধাজ্ঞায় লাভবান হয়েছে বাংলাদেশ : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী।

ভারতের নিষেধাজ্ঞায় লাভবান হয়েছে বাংলাদেশ : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী।
নিউজ টি শেয়ার করুন..

দ্যাটাইমসঅফবিডি.কম: ঢাকা -মঙ্গলবার-২১ আগস্ট ২০১৮ : ০৪ ভাদ্র ১৪২৫ বঙ্গাব্দ

ভারতে গরু রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে অনুসরণের পর তাতে বাংলাদেশই লাভবান হয়েছে। এমনটাই মনে করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।

তিনি বলেছেন, কয়েক বছর আগে ভারতের ওই সিদ্ধান্তের পর বাংলাদেশে গরুর উৎপাদন বেড়েছে। আর তাতে আমদানি নির্ভরতা কমে গেছে। যার ফলে বাংলাদেশই লাভবান হচ্ছে।

মন্ত্রী হাটে দেশি গরুর বিপুল সরবরাহ দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি দেশি গরুর সারিতে ঢুকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

এবং বিভিন্ন জাতের দেশি গরু সম্পর্কে অবহিত হন। তিনি আরও বলেন, ‘ভারত যখন এদেশে তাদের গরুর সরবরাহ বন্ধ করেছিল, তা আমাদের জন্য শাপে বর হয়েছে। আমরা এখন প্রাণিসম্পদে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এবার প্রায় দেড় কোটি কোরবানিযোগ্য পশু রয়েছে এবং তা পর্যাপ্ত। কোরবানিতে পশুর সঙ্কট হবে না’।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে, গত বছর কোরবানি উপলক্ষে সারা দেশে এক কোটি পাঁচ লাখ গবাদিপশু বিক্রি হয়, সেখানে এবার দেশে কোরবানিযোগ্য পশু আছে এক কোটি ১৫ লাখ ৫৭ হাজার। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে, দেশজুড়ে সারা বছরে প্রায় দুই কোটি ৩১ লাখ ১৩ হাজার গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া জবাই হয়।

এর প্রায় ৫০ ভাগ জবাই হয় কোরবানির ঈদের সময়। কোরবানির জন্য ‘প্রয়োজনের চেয়ে বেশি’ গরু থাকায় এবার ভারত থেকে গরু আনা বন্ধের দাবি জানিয়েছিলেন খামারিরা।

মন্ত্রী বলেন, ‘বৈধ পথে আসা সামান্য কিছু ভারতীয় গরু ব্যতীত হাটে বিপুল সংখ্যক দেশি গরুই প্রমাণ করে যে, দেশি গরু দিয়েই আমাদের কোরবানির কাজ সম্পন্ন হবে’।


নিউজ টি শেয়ার করুন..

সর্বশেষ খবর

আরো খবর