নিজস্ব প্রতিবেদক: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলীয় পর্যবেক্ষণ এবং বিভিন্ন জরিপের ভিত্তিতে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের বেছে নেওয়া হচ্ছে।
বিএনপি নির্বাচনে আসবে এমনটা ধরে নিয়েই প্রার্থী তালিকা করা হচ্ছে। নানা কারণে বিতর্কিত হয়েছেন কিংবা দল ও সরকারের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন এমন শতাধিক এমপি-মন্ত্রী দলীয় মনোনয়নবঞ্চিত হতে পারেন। জনপ্রিয়তায় যারা এগিয়ে রয়েছেন, তাদেরই নৌকায় তুলছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুর্নীতিবাজরা নয় নিজ এলাকায় যার জনপ্রিয়তা আছে তাকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।তৃণমূলের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে চার স্তরের জরিপ মিলিয়ে দেখা হবে। সে কারণে বর্তমান এমপি কিংবা আওয়ামী লীগ নেতা, সাবেক ছাত্রনেতা— এসব যোগ্যতা থাকলেই নৌকার টিকিট পাওয়া যাবে না। যিনি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়, তাকেই মনোনয়ন দেবেন শেখ হাসিনা। সে কারণে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এখন তৃণমূলের দিকে ঝুঁকছেন।
একটি সুনির্দিষ্ট সময়ে নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে মনোনীত প্রার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।ইতিমধ্যে দলের বিশেষ সূত্র থেকে জানা যায়,যারা জনপ্রিয়তায় যারা এগিয়ে রয়েছেন তাদের কে দলের সবুজ সংকেতও দিয়েছে বলে দলটির হাইকমান্ড থেকে জানা যায়।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ -১(রূপগঞ্জ) আসনে আওয়ামীলীগ হাইকমান্ড তরুন
রাজনীতিবিদ ও শিল্পপতি রফিকুল ইসলাম রফিক কে সবুজ সংকেত দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ – ১(রুপগঞ্জ) এমপি গাজীর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে এলাকার অনেকের কাছ থেকে জানা যায়।
এমপি গাজী কর্তৃক দলীয় কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা, হামলা, ভূমিদস্যুতার কারনে গোলাম দস্তগীর গাজীর জনপ্রিয়তা রুপগঞ্জে শুন্যের কোঠায়।দলীয় হাইকমান্ড গাজীর এই অপকর্ম সম্পর্কে এখন পুরোপুড়ি ওয়াকিবহাল।
এমপি গাজীর পিএস/এপিএস ৬ জন, তাদের অপকর্মে রুপগঞ্জ বাসী অতিষ্ঠ। এবং সবাই বহিরাগত!!
এমপি এবং তার পিএস/এপিএস দের অপরাজনীতির হাত থেকে রুপগঞ্জ বাসীকে বাচাতে দলীয় হাইকমান্ড রফিকুল ইসলাম রফিক কে বেছে নিয়েছে।।এ খবর রুপগঞ্জে পৌছা মাত্র রুপগঞ্জে উৎসবের বন্যা বইছে এবং মিষ্টি খাওয়ানোর ধুম পড়ছে।।